Author Picture

মুখোমুখি: আন্দ্রেজ আল-আসাদি

মেজবাহ উদদীন

১৯৯৭ সালে লন্ডনে জন্মগ্রহণ করা আন্দ্রেজ আল-আসাদি বর্তমান সময়ে মেসিডোনিয়ান ভাষায় লেখালেখি করা প্রধানতম তরুণ কবিদের অন্যতম। তার বহুসাংস্কৃতিক পটভূমি এবং তার ও অন্যান্য সমসাময়িক মেসিডোনিয়ান কবিদের কাজকে অনুপ্রাণিত করার প্রভাব নিয়ে কথা বলেছেন ব্রিটিশ-আমেরিকান সাহিত্যিক অনুবাদক পিটার কনস্টানটাইনের সাথে। ওয়ার্ল্ড লিটারেচার টুডে কর্তৃক প্রকাশিত সেই সাক্ষাৎকারটি অনুবাদ করেছেন মেজবাহ উদ্দিন


আপনার জন্ম লন্ডনে, আপনার দাদু ইরাক থেকে এসেছিলেন এবং আজ আপনি মেসিডোনিয়ান ভাষার অন্যতম প্রধান তরুণ কবি হিসেবে লিখছেন। আপনি কি মনে করেন যে আপনার বহুসাংস্কৃতিক পটভূমি আপনার কবিতার থিম এবং শৈলীর মধ্যে প্রভাব ফেলেছে?

: আমার মতো পটভূমি থাকলে, বিভিন্ন সংস্কৃতির মধ্যে পার্থক্যগুলো লক্ষ্য করা এবং তাদের মধ্যে সংযোগগুলো আঁকাটা নিয়তী হয়ে ওঠে। একজন কবির দায়িত্ব হলো ঐক্য বা সাদৃশ্য দেখতে পাওয়া যা দৈনন্দিন জীবনে ভিন্ন এবং অমিল বলে মনে হয়। আমার বহুসাংস্কৃতিক পটভূমি এবং আমার কবিতা একে অপরকে লালন করে একটি সৃজনশীল মেশিন হিসেবে, যা নতুন ধারণা এবং টপিক তৈরি করে এবং সেগুলোকে প্রকাশের ভাষাও দেয়।

বিভিন্ন ঐতিহ্যের কবিতা পড়ে আমি দেখেছি একই মনের বদ্ধমূল ধারণা জাতি এবং যুগ জুড়ে আবর্তিত হয়, এবং আমি সেগুলোকে নির্দিষ্ট কোনও সাংস্কৃতির নয় বরং মানবিক বলে মনে করেছি। আমার প্রথমদিকের কবিতায় ইংরেজি ক্লাসিক সাহিত্যের প্রভাব ছিল। আমার নিজস্ব শৈলী বা গঠনে এটি স্পষ্ট নাও হতে পারে, তবে এই ঐতিহ্যের মৌলিক কিছু দ্বারা আমি অভিভূত হয়েছিলাম।

একই সাথে, আমি আমার পারিবারিক পটভূমিতে আগ্রহী হয়েছিলাম এবং আরবি ও ফার্সি কবিতার পাশাপাশি মেসিডোনিয়ান ঐতিহ্য সম্পর্কে আরও জানতে শুরু করি, এবং আমি দেখেছি যে এই ভিন্ন মনে হওয়া ঐতিহ্যগুলো আসলে খুবই সাদৃশ্যপূর্ণ। আধুনিক মেসিডোনিয়ান সাহিত্য এবং সুফি কবিতায় আমি আবার সেই সর্বব্যাপী বিষয়গুলো খুঁজে পেয়েছি: মানবতা, ভালবাসা, ক্ষমা এবং সুখের নিরন্তর অনুসন্ধান। ডন বা ব্লেকের কাছে এগুলো হয়তো বিশেষভাবে ইংরেজি এবং খ্রিস্টান বিষয় ছিল, কিন্তু আমি সেগুলোকে একটি অনেক বিস্তৃত প্রেক্ষাপটে বুঝতে পেরেছি, এবং সেভাবেই সেগুলো আমার নিজের কাজে প্রকাশিত হয়েছে।

ব্যক্তি আপনি কীভাবে কবিতার দিকে এসেছিলেন?

: আমার জীবনে কোনও নির্দিষ্ট একক মোড় নেওয়া মুহূর্ত ছিল না, যা আমাকে কবিতার দিকে নিয়ে এসেছিল; কারণ আমার কবিতা সর্বদাই কিছু সচেতন সিদ্ধান্ত গ্রহণের বাইরে ছিল। আমি আমার কবিতাগুলোকে একটি প্রকাশ বা ‘প্রেরণ’ হিসেবে দেখি, যা আমার মাধ্যমে কাগজে পৌঁছে যায়। আমি অনুপ্রাণিত হই এবং আমার মন হারিয়ে ফেলি। আমি লেখা শুরু করি এবং আমার চারপাশের সবকিছু ভুলে যাই। এভাবেই প্রথম কবিতাগুলোও কাগজে প্রকাশিত হয়েছিল, এবং আজও সেভাবেই প্রকাশিত হয়।

আমাকে সেই অনুপ্রেরণার জন্য কিছু আউটলেট খুঁজতে হয়েছিল, এবং সেইক্ষেত্রে অবশ্যই প্রথম দিকের প্রভাবগুলো ছিল যা মোড় নেওয়ার মুহূর্ত হিসেবে বিবেচিত হতে পারে; তবে আমি যেমন দেখি, তারা ‘কবিতার দরজা’ আমার জন্য খুলে দিয়েছিল। প্রথমটি ছিল জিম মরিসন এবং তার কবিতা ডোরসের অ্যালবাম। আমার প্রথম অপেশাদার লেখার প্রচেষ্টা ছিল মরিসনের অনুকরণে। দুর্ভাগ্যবশত যা আমি কখনও প্রকাশ করিনি। পরবর্তীতে ছিল মহান কবি উইলিয়াম ব্লেক, বিশেষ করে তার ‘সংস অফ ইনোসেন্স অ্যান্ড এক্সপেরিয়েন্স’ এবং ‘দ্য ম্যারেজ অফ হ্যাভেন অ্যান্ড হেল’। সর্বশেষে ছিল অ্যালেন গিন্সবার্গ; যিনি পরবর্তীতে আমাকে জ্যাক কেরোয়াক, গ্রেগরি কোরসো এবং আমিরি বারাকার মতো লেখকদের দিকে নিয়ে যান। তবে আমি বলতে চাই যে উইলিয়াম শেক্সপিয়ার, জন ডন, উইলিয়াম ব্লেক এবং এডমুন্ড স্পেন্সারের মতো কবিরা আমার প্রাথমিক লেখার উৎসাহে সম্ভবত সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ প্রভাব ফেলেছিল।

আপনি প্রারম্ভিক প্রভাব হিসেবে ক্লাসিক ইংরেজি কবিদের নাম উল্লেখ করেছেন। আপনি সম্পর্কে আরও বলতে পারেন? আপনার প্রারম্ভিক কবিতায় একটি খুবই আধুনিক কণ্ঠস্বর লক্ষ করা যায়। আপনি কি প্রথাগত ইংরেজি কবিতার কোনও নির্দিষ্ট দিক দ্বারা প্রভাবিত হয়েছিলেন?

: অবশ্যই, আমার প্রাথমিক কবিতার বিকাশের জন্য ইংরেজি কবিরা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ছিলেন; প্রথমত পাঠক হিসেবে। রেনেসাঁস কবি স্পেন্সর, শেক্সপিয়ার এবং ডন আমাকে বিস্মিত করেছিলেন। বিশেষভাবে ডনের ‘হলি সনেটস’। ঐ সর্বজনীন কবিতার থিম; যেমন ডিভাইন লাভ, প্রায়শ্চিত্ত এবং মৃত্যুর প্রতি আমার আগ্রহ জাগিয়েছিল। কোনও নির্দিষ্ট আনুষ্ঠানিক গুণের চেয়ে বেশি এই কবিরা আমাকে অন্যান্য লেখকদের পড়ার এবং তার প্রতিক্রিয়া জানানোর মানসিক অবস্থায় নিয়ে গিয়েছিলেন; যেমন ব্লেক, তাসাওউফ (সুফি) কবি নিয়াজি মিসরি, রুমি, আল-হাল্লাজ এবং হাফিজ। ইংরেজি কবিতা কিছু অর্থে একটি পাথেয় ছিল। পরে আমি অনেক সাদৃশ্য পেয়েছি ঐতিহ্যগত ইংরেজ কবি এবং প্রথম ও দ্বিতীয় প্রজন্মের মেসিডোনিয়ান কবিদের মধ্যে, যা আমার শৈলী তৈরি করতে এবং একটি অনন্য কবিতার কণ্ঠ খুঁজে পেতে আমাকে ব্যাপকভাবে সাহায্য করেছে।

দেশ হিসেবে উত্তর মেসিডোনিয়ার বয়স খুব বেশি নয়, আমি বুঝতে চাচ্ছি যে আপনি মেসেডোনিয়ান কবিদের প্রথম এবং দ্বিতীয় প্রজন্ম বলতে কী বোঝাতে চান। এই প্রজন্মগুলো কীভাবে সংজ্ঞায়িত হয়?

: মেসিডোনিয়া পঞ্চদশ শতাব্দীর প্রথাগত লোককবিতায়-পূর্ণ ঐতিহ্য নিয়ে গর্ব করতে পারে, যা প্রাচীন মেসিডোনিয়ান, বাইজেন্টাইন এবং স্লাভ উপাদানে পূর্ণ। আমাদের দেশে ‘প্রজন্মগুলো’ নির্ধারিত হয় দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পরপরই উদীয়মান সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ আধুনিক কবিদের দল থেকে, যখন মেসিডোনিয়ানরা অবশেষে তাদের সার্বভৌম রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা এবং তাদের নিজস্ব ভাগ্য নির্ধারণের সুযোগ পেয়েছিল। মেসিডোনিয়ান কবিদের এই প্রথম প্রজন্ম বিখ্যাত এবং বিশাল কবিতার চিত্রের জন্য বিখ্যাত; যেমনÑ অ্যাকো শোপোভ, ব্লাজে কোনেস্কি, গানে টোডোরোভস্কি এবং স্লাভকো জানেভস্কি। দ্বিতীয় প্রজন্মের মেসিডোনিয়ান কবি হলেন যারা ১৯৫০-এর দশকে উদীয়মান; যেমন— আন্তে পোপোভস্কি, সার্বো ইভানোভস্কি এবং মাতেজা মাটেভস্কি।

ইংরেজি সাহিত্যের সাথে তাদের সমান্তরাল বৈশিষ্টগুলোকে আপনি কিভাবে দেখেন?

: অনেক মহান মেসিডোনিয়ান কবি সেই একই ইংরেজি কবিতা পড়েছিলেন যা আমি পড়েছি এবং তাদের মধ্যে কিছু মেসেডোনিয়ান ভাষায় অনুবাদ করেছেন। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর আমাদের অন্যতম বিশিষ্ট কবি অ্যাকো শোপোভ প্রথম ইংরেজি থেকে সরাসরি মেসিডোনিয়ান ভাষায় শেক্সপিয়ারের সনেটগুলো অনুবাদ করেছিলেন। বলা যেতে পারে যে, তিনি শেক্সপিয়ার এবং অন্যান্য প্রথাগত ব্রিটিশ লেখকদের দ্বারা খুবই প্রভাবিত ছিলেন। আমাদের সকল কবিই ইংরেজ মহান কবিদের পড়েছেন; ডন, ব্লেক, বায়রন, শেলি, কিটস এবং মূল ইংরেজিতে বা সার্বো-ক্রোয়েশিয়ান ভাষায় সেগুলো অনুবাদ করা হয়েছিল। যদি কেউ খেয়াল করে প্রথম এবং দ্বিতীয় প্রজন্মের মেসিডোনিয়ান কবিদের পড়েন, আমি বলব যে কেউ সহজেই তাদের এবং প্রথাগত ইংরেজি কবিদের মধ্যে শৈলী এবং গঠনে কিছু গুরুত্বপূর্ণ সাদৃশ্য ধরতে পারবেন।

আমি আপনার প্রিয় কবিতাগুলোর একটি ‘শরণার্থী’ (সালাম আলাইকুম ইউরোপ) নিয়ে আলোচনা করতে চাই। আপনি কি আমাদের সাথে এর পটভূমি এবং ইতিহাস শেয়ার করতে পারেন?

: ‘সালাম আলাইকুম ইউরোপ’ (ইউরোপে শান্তি) হল একটি কবিতা যা সমস্ত কবিতার মতোই লেখা হয়েছে। আমি যে ‘প্রেরণ’ সম্পর্কে বলেছি, যেখানে আমি কেবল একটি মাধ্যম যার মাধ্যমে কবিতাটি কাগজে লেখা হয়েছিল। বিশেষ কিছু সম্পর্কে লেখার উদ্দেশ্য ছিল না, কিন্তু আমি মনে মনে ইরাকের সালেম থেকে আমার এক চাচার বিপজ্জনক যাত্রা দেখছিলাম। তিনি পাঁচ বা ছয় বছর আগে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে নৌকায় গ্রীসে এসেছিলেন। নৌকায় অনেক মানুষ, যার মধ্যে শিশুরাও অন্তর্ভুক্ত, এজিয়ান সাগরে ডুবে যাচ্ছিল। তিনি বেঁচে গিয়েছিলেন, কিন্তু তিনি সৈকতে পা রাখতেই গ্রিক পুলিশ তাকে ধরে এবং মারাত্মকভাবে মারধর করে। তিনি তার নথিপত্র সুরক্ষিত করার সুযোগ কখনও পাননি, যদিও তিনি একজন আশ্রয়প্রার্থী হিসেবে সমস্ত শর্ত পূরণ করেছিলেন। এখন তিনি জার্মানিতে বসবাস করছেন এবং তিনি এখনও একজন অবৈধ অভিবাসী।

আমি বুঝতে পারছি যে এটি একটি ব্যক্তিগত কবিতা।

: এটি ব্যক্তিগত ছিল, কিন্তু এটি ব্যক্তির বাইরেও কিছু বলছিল, সেই একই সর্বজনীন মানবিক ধারণাগুলো। ‘সালাম আলাইকুম ইউরোপ’ হল কষ্ট, আশা, ভালবাসা, রাগ, যুদ্ধ এবং শান্তির একটি গান। ‘দ্যা ওল্ড কন্টিনেন্ট’ কবিতাটি প্রচলিত উচ্চাভিলাষী এবং জাতিগত প্রবণতার বিরুদ্ধে আঘাত করে। আমি দেখাতে চেয়েছিলাম কীভাবে একটি রুটি এবং সাদা কবুতর (কবিতার প্রধান প্রতীকগুলো) অন্যকে দেখার এবং আরও সহানুভূতিশীল সমাজ তৈরি করার উপায়কে পরিবর্তন করতে পারে, এমন একটি সমাজ যা এক ব্যক্তিকে অন্যের বিরুদ্ধে দাঁড় করায় না।

এই ধারণাটি আরও জোরালোভাবে আসে ভঙ্গির মাধ্যমে, যা ছোট এবং সংক্ষিপ্ত। সেই সংক্ষেপণ আমি মেসিডোনিয়ান ঐতিহ্য থেকে কিছুটা শিখেছি। আমি মাঝে মাঝে বিখ্যাত মেসিডোনিয়ান কবিদের কবিতায় একটি জটিল গঠনমূলক সমস্যার একটি সাধারণ অর্থগত সমাধান খুঁজে পেই; যেমন— অ্যাকো শোপোভ বা ইউনুস এমর বা মনসুর আল-হাল্লাজের একটি স্তাবকের মধ্যে মোটিফ এবং থিমগুলোর একটি সম্পূর্ণ সমুদ্র আবিষ্কার করতে পারি।

আমার কবিতার একটি ব্যক্তিগত গুণ রয়েছে এবং একটি জাতীয় গুণও রয়েছে, তবে এটি সর্বজনীনও। ‘সালাম আলাইকুম ইউরোপ’ সর্বোপরি অমানবিকতার বিরুদ্ধে একটি প্রতিবাদ।

আরো পড়তে পারেন

চোখ মানুষের জীবনের গল্প ধারণ করে: বেরিশা আলিসদোত্তি

দক্ষ ছায়াপুতুল নাচিয়ের জন্য অন্ধকারই প্রধান প্রেক্ষাপট। আলো সেখানে এক ‘ভাইটাল নেগেটিভ’। আলবেনিয়ান নারীবাদী চিত্রশিল্পী ফিতোরে বেরিশা আলিসদোত্তি তেমনি। নিজে নারী স্বাধীনতা ভোগ করলেও নির্যাতনের অন্ধকারে বন্দি নারীই তার শিল্পের বিষয়বস্তু। যদিও নিঃসঙ্গতার ‘মুদ্রাদোষ’ তার ছিল; তবুও সমাজের চোখরাঙানিকে অগ্রাহ্য করে নির্মাণ করে যাচ্ছেন অন্য এক সাঁকো। যেন প্রতিবাদের ‘এন্টিবডি’ ছড়িয়ে দিচ্ছেন সমাজের শিরায়। আর….

মাহমুদ দারবিশের ডায়েরি ‘নদী মরে যায় পিপাসায়’— (পর্ব: ২)

মেয়েটি আর তার চিৎকার সমুদ্রতীরের মেয়েটি, যার একটি পরিবার আছে আর সেই পরিবারটির একটি বাড়িও আছে। বাড়িটির মধ্যে দুটি জানালা আর একটি দরজা আছে। সমুদ্রে একটি যুদ্ধজাহাজ মজার ছলে তীরে হাটাহাটি করতে থাকা লোকদের ধরে নিয়ে যাচ্ছে: চার, পাঁচ, সাত জন বালির উপর পড়ে যায়। একটি অস্পষ্ট ঐশ্বরিক হাতের সাহায্যে মেয়েটি কিছুক্ষণের জন্য কোন প্রকারে….

আমি অ্যালিস মুনরোর মতো লিখি না, তবে আমি তার মতো বাঁচতে চাই: শীলা হেতি

ক্যানাডিয়ান লেখক এলিস মুনরো ছোটগল্পের জন্য বিশ্বব্যাপী পরিচিত। তার লেখার স্বতন্ত্র শৈলী এবং গভীর মানবিক অর্ন্তদৃষ্টি তাকে সমসাময়িক সাহিত্যের অন্যতম শ্রেষ্ঠ লেখক হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করেছে। তিনি ২০১৩ সালে সাহিত্যে নোবেল পুরস্কার লাভ করেন, যা তার অসাধারণ লেখনীশক্তির আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি। কানাডার অন্টারিও প্রদেশের উইংহাম শহরে জন্ম নেওয়া মুনরোর তরুণ বয়স থেকেই ছোটগল্প লেখা শুরু করেন। তাঁর….

error: Content is protected !!